সীতাকুণ্ডে অস্ত্রধারীদের হামলায় জামায়াতের সভা পণ্ড, আহত ১০
- চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
- প্রকাশঃ ০৯:২৬ পিএম, ০৯ মে ২০২৫

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের জঙ্গল সলিমপুর এসএস পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ও জামায়াত নেতা শহিদুল ইসলামের ওপর হামলার ঘটনায় এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করে ইউনিয়ন জামায়াত। শুক্রবার বাদ জুমা জঙ্গল সলিমপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
পূর্বঘোষণা অনুসারে জুমার নামাজের পরে জামায়াতের নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে উপস্থিত হতে থাকে। এ সময় স্থানীয় ২০-৩০ জন অস্ত্রধারী সমাবেশ উপস্থিত হয়ে অতর্কিত গুলি ছুঁড়ে হামলা চালায়। গুলিতে আহত হন জামায়াত নেতা মোহাম্মদ আলী ও আব্দুস সালাম।
হামলায় সীতাকুণ্ড উপজেলা জামায়াতের জয়েন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি কুতুব উদ্দিন শিবলীসহ ১০ জনের অধিক আহত হয়েছে। এ সময় সন্ত্রাসীরা চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরীসহ জামায়াতের ৭-৮ জন নেতাকর্মীকে অবরুদ্ধ করে রাখেন।
সীতাকুণ্ড উপজেলা জামায়াতের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি কুতুবউদ্দিন শিবলী বলেন, জঙ্গল সলিমপুর এস এস পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহীদুল ইসলামকে গত বুধবার রাতে নিজ বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে সন্ত্রাসীরা উপুর্যপরি হামলা করে। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে।
তিনি বলেন, ইউনিয়ন জামায়াতের উদ্যোগে আজ শুক্রবার বাদে জুমা এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছিল। প্রতিবাদ সভায় উপজেলা ও স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ সমাবেত হলে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে সভা পণ্ড করে দেয়। সন্ত্রাসীদের ছোঁড়া গুলিতে দুই জামায়াত নেতাসহ ১০ জনের অধিক জামায়াত নেতা গুরুতর আহত হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সোহেল রানা বলেন, বিএনপি বিএনপি ও জামাত আলাদাভাবে প্রোগ্রাম করছিল। এ সময় বিএনপি সমর্থিত কিছু লোক এসে সভায় অতর্কিত হামলা করে। এতে জামায়াত কয়েকজন নেতাকে অবরুদ্ধ করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের উদ্ধার করে। আহতদের বিএনপি ও জামায়াত কয়েকজনকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করা হয়েছে।
পূর্বঘোষণা অনুসারে জুমার নামাজের পরে জামায়াতের নেতাকর্মীরা সমাবেশস্থলে উপস্থিত হতে থাকে। এ সময় স্থানীয় ২০-৩০ জন অস্ত্রধারী সমাবেশ উপস্থিত হয়ে অতর্কিত গুলি ছুঁড়ে হামলা চালায়। গুলিতে আহত হন জামায়াত নেতা মোহাম্মদ আলী ও আব্দুস সালাম।
হামলায় সীতাকুণ্ড উপজেলা জামায়াতের জয়েন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি কুতুব উদ্দিন শিবলীসহ ১০ জনের অধিক আহত হয়েছে। এ সময় সন্ত্রাসীরা চট্টগ্রাম উত্তর জেলা জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরীসহ জামায়াতের ৭-৮ জন নেতাকর্মীকে অবরুদ্ধ করে রাখেন।
সীতাকুণ্ড উপজেলা জামায়াতের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি কুতুবউদ্দিন শিবলী বলেন, জঙ্গল সলিমপুর এস এস পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহীদুল ইসলামকে গত বুধবার রাতে নিজ বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে সন্ত্রাসীরা উপুর্যপরি হামলা করে। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক জামায়াতের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছে।
তিনি বলেন, ইউনিয়ন জামায়াতের উদ্যোগে আজ শুক্রবার বাদে জুমা এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়েছিল। প্রতিবাদ সভায় উপজেলা ও স্থানীয় জামায়াত নেতৃবৃন্দ সমাবেত হলে সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে সভা পণ্ড করে দেয়। সন্ত্রাসীদের ছোঁড়া গুলিতে দুই জামায়াত নেতাসহ ১০ জনের অধিক জামায়াত নেতা গুরুতর আহত হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সোহেল রানা বলেন, বিএনপি বিএনপি ও জামাত আলাদাভাবে প্রোগ্রাম করছিল। এ সময় বিএনপি সমর্থিত কিছু লোক এসে সভায় অতর্কিত হামলা করে। এতে জামায়াত কয়েকজন নেতাকে অবরুদ্ধ করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের উদ্ধার করে। আহতদের বিএনপি ও জামায়াত কয়েকজনকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করা হয়েছে।