মুকুন্দপুর রেল স্টেশনের বাসিন্দা সুমন মিয়া বলেন, আমার বাড়ি মুকুন্দপুর স্টেশন থেকে ১ কিলোমিটার সামনে। রাতে এত পরিমাণ হর্ন বেজেছে আমারা তো ভয় পেয়ে গেছিলাম। সকালে শুনতে পেয়েছি ট্রেনের লাইট নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ট্রেন ধীরে ধীরে গিয়েছে হর্ন দিতে দিতে।
ওই সময় আজমপুর স্টেশনে থাকা ক্যান্টন হোসেন নামে স্থানীয় এক যুবক বলেন, তখন বৃষ্টি হচ্ছিল। পারাবত ট্রেনটির লোকোমোটিভে একজন দাঁড়িয়ে টর্চ লাইট জ্বালিয়ে রাখতে দেখা যায়। এ ছাড়া প্রতি সেকেন্ডে সেকেন্ডে ট্রেনটি হর্ন বাজাচ্ছিল।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের লোকোশেড ইনচার্জ উর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (এসএসএই) মো. নজরুল ইসলাম বলেন, পারাবত এক্সপ্রেসের হেড লাইট নষ্ট হয়ে যায়। পরে আখাউড়া থেকে নতুন লোকোমোটিভ পাঠানো হয়।












